সুন্দরবন ট্যুর প্যাকেজ – (বাংলাদেশী টুরিস্টদের জন্য)

Sundarban is one the most precious gifts of nature & most stunning places on earth & They want to make sure they have the finest experience possible while exploring it. They have a group of knowledgeable & skilled experts who will lead you through mangrove forests & show you the incredible views and sounds that the Sundarbans have to offer. Sundarban tour gives maximum enjoyment in the winter but it can refresh the mind in a short period in all seasons.

আপনাকে যদি বাংলাদেশের কিছু দর্শনীয় স্থানের নাম বলতে বলা হয়, তাহলে আপনার মস্তিস্কে প্রথম যে কয়েকটি স্থানের নাম আসবে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সুন্দরবন। রয়েল বেঙ্গল টাইগারসহ অসংখ্য পশু-পাখির অনন্যসাধারণ সমাগম এবং ঐতিহাসিক গুরুত্বের পাশাপাশি এ বনে রয়েছে অবিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যা ভ্রমণ পিপাসুদের নজর কাড়তে বাধ্য। সুন্দরবনের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত প্রধান প্রধান নদীগুলো হলো- পশুর, শিবসা, বলেশ্বর, রায়মঙ্গল। সুন্দরবনে নদী ছাড়াও শত শত খাল জালের মতো ছড়িয়ে রয়েছে পুরো বন জুড়েই।

Sundarban tour package will take you to every interesting nook and corner of Sundarban. You will feel rejuvenated and enjoy the nature to the fullest. You will breathe the nature and feel the Sundarban. KITE BANGLADESH HOLIDAYS is the well known Sundarban Tour Package Operator from Dhaka, Khulna & Mongla. They have private sundarban tour packages in small group for 2 nights stay & 3 days sightseeing with resonable price by Luxury Cruise. You can also make a customize Sundarban tour package within your budget.

Dhaka to Sundarban tour package journey will start by bus from Dhaka & from the Khulna or Mongla to Sundarban by Luxury Cruise Ship. Their package includes transports, foods, ship, permission, guides, entry tickets & more. Please note that destinations mentioned in this package description will change from time to time depending upon season and other factors.

(কাইট বাংলাদেশ হলিডেস) ২০১৭ সাল থেকে সুন্দরবনে ট্যুর প্যাকেজ করে চলেছে। তাদের সুন্দরবন ভ্রমণ প্যাকেজ ঢাকা বা খুলনা অথবা মংলা থেকে হয়ে থাকে। সুন্দরবন ভ্রমণ প্যাকেজের মধ্যে রয়েছে ঢাকা থেকে খুলনা আসা-যাওয়ার বাস/ট্রেন টিকেট, খাবার, বন বিভাগের অনুমতি, গানম্যান, এন্ট্রি টিকেট, গাইডসহ সকল খরচ প্যাকেজের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত থাকে।

❑ এসি শিপের লাক্সারী প্যাকেজ – বাংলাদেশী টুরিস্টদের জন্য:

Packages	Tour Route	Price start from
Package DSD	Dhaka – Sundarban – Dhaka	19,000/- টাকা থেকে শুরু…
Package KSK	Khulna – Sundarban – Khulna	17,000/- টাকা থেকে শুরু…

Are you a Foreign Tourist? Click here for luxury cruise ship SUNDARBAN Tour Package for Foreigners.

❑ গ্রুপ প্যাকেজঃ এছাড়াও KITE BANGLADESH HOLIDAYS ছোট-বড় ফ্যামিলি বা কর্পোরেট গ্রুপ প্যাকেজ করে থাকে, এসি, নন-এসি শিপে। আপনি আপনার পছন্দের বা সুবিধামত তারিখ অনুযায়ী গ্রুপ প্যাকেজ নিতে পারবেন।

❑ Luxury Cruise Ship SUNDARBAN Tour Package | Best Tourist Vassal in SUNDARBAN:

❑ ভ্রমণের স্থানঃ

⦿হারবাড়িয়া ইকো ট্যুরিজম,বা আন্ধারমানিক ⦿ কটকা অফিস পার, ⦿ টাইগার টিলা, ⦿ কটকা ওয়াচ টাওয়ার, ⦿ টাইগার পয়েন্ট, ⦿ জামতলা সী বীচ, ⦿ কচিখালি, ⦿ ডিমের চর ও ⦿ করমজল।

❑ ভ্রমণ বিস্তারিতঃ

১ম দিনঃ সকাল ৭:৩০ এ খুলনার জেলখানা ঘাট থেকে গাইড আপনাকে রিসিভ করে শীপে নিয়ে যাবে। রুপসা এবং পশুর নদী ধরে খুলনা শিপইয়ার্ড, রুপসা ব্রিজ, রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং মংলা বন্দর পাশে রেখে শীপ চলবে আন্ধারমানিক উদ্দেশ্যে। দুপুরের খাবার খেয়ে আন্ধারমানিকের নির্ধারিত ফুট ট্রেইল ধরে ঘুরে দেখানো হবে। মিষ্টি পানির পুকুর পার হয়ে ঢুকে যাবেন গভীর বনে৷ দু,পাশে থাকবে ঘন শ্বাসমূল যুক্ত ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদ। সুন্দরী, গোলপাতা,গেওয়া গাছ এই বনে বেশী। প্রচুর হরিণের পায়েরছাপ এবং নিশ্চুপ থাকলে হরিণের পাল দেখা যাবে। কাকড়ার পাল ছুটে লুকাবে আপনার চলার শব্দে। প্রায় ১ মাইল ট্রেইল ঘুরে পুকুরের উপর নির্মিত কাঠের রেষ্ট হাউজে বিশ্রাম নিয়ে শীপে ফিরে আসবেন। শীপে ফিরে বিকালের নাস্তা করে নিতে পারবেন। সাথে শীপ চলবে সাগরের মোহনায় অবস্থিত “কটকা অভয়ারণ্যে। রাতে শিপে অবস্থান।

২য় দিনঃ খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং এবং চুপ থেকে বনের নিস্তব্ধতা উপভোগ করবেন৷ সেখান থেকে টাইগার ট্রি’র ঝোপ, হরিণের বিচরণের জামতলা ওয়াচ টাওয়ার এবং গভীর বন পেরিয়ে আড়াই কিলো দূরের জামতলা সী বীচে পোঁছাবেন। উপভোগ করবেন বাংলাদেশর দুই গর্ব “সুন্দরবন” এবং “বঙ্গপোসাগর” এর মিলন স্থান। এরপর চলে যাবেন টাইগার টিলার (অফিস পাড়) উদ্দেশ্যে। কাঁদা, শ্বাস মূল আর ভয়ংকর গড়ান বন পেরিয়ে টাইগার টিলার অবস্থান। যাওয়ার পথে খুব কাছ থেকে হরিণের পাল দেখা যাবে। এরপর শীপে ফিরে সকালের নাস্তা করে শীপ যাবে কচিখালী উদ্দেশ্যে। কচিখালীর গা ছমছমে ছন বনের ভিতর দিয়ে হাটবেন। হরিণের পাল মাথা উচু করে আপনাকে দেখেই ছুটে পালাবে এবং আপনি বুঝবেন কেনো এখানকে বাঘের ডাইনিং বলা হয়। ছমছমে ভাব নিয়েই ফিরবেন শীপে। তারপর যাবে ডিমের চর, মনোরম সুন্দর সী বীচে থাকবেন সন্ধার পর পর্যন্ত। তারপর ফিরবেন শীপে। রাতে শিপে অবস্থান।

৩য় দিনঃ খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে দেশী নৌকায় ক্যানেল ক্রুজিং করতে করতে করমজল ভ্রমণ। করমজলে নোনা পানির বাংলাদেশের একমাত্র কুমির প্রজনন কেন্দ্র। ছোট বড় কুমির, বিলুপ্ত প্রায় প্রজাতির কচ্ছপ, বানরের পালের বাদরামি এবং হরিণকে হাত থেকে ঘাস খাইয়ে শীপে ফিরে খুলনা উদ্দেশ্যে যাত্রা। আনুমানিক ৬-৭ টার মধ্যে খুলনা পোঁছে যাবেন।

বিঃ দ্রঃ সুন্দরবনের আবহাওয়া এবং পারমিশনের উপর ভিত্তি করে ট্যুর প্ল্যান পরিবর্তন হতে পারে।

❑ প্যাকেজের মধ্যে অন্তর্ভুক্তঃ

> শিপে ২/৩/৪ জন শেয়ার বেসিস কেবিন,
> তিন দিনের সকল প্রকার খাবার,
> ট্যুর আইটেনারী অনুযায়ী সকল স্পট পরিদর্শন,
> ছোট বোটে করে ক্যানেল ক্রুজিং,
> ট্যুরের শেষ রাতে বার-বি-কিউ ডিনার,
> ২৪ ঘন্টা রুম সার্ভিস,
> ফরেষ্ট পারমিশন ও সকল প্রকার এন্ট্রি ফি,
> নিরাপওার জন্য ফরেষ্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে অস্ত্রধারী গার্ড,
> অভিজ্ঞ ট্যুর গাইড,
> অভিজ্ঞ বাবুর্চি ও সার্ভিস বয়,
> অভিজ্ঞ ক্রু।

❑ প্যাকেজের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয়ঃ

> লোকাল ট্রান্সপোর্ট,
> সকল প্রকার ব্যাক্তিগত খরচ,
> পারর্সোনাল মেডিসিন,
> সফট বা হার্ড ড্রিংস,
> ক্যামেরা এন্ট্রি ফি,
> টিপস।

❑ ট্যুর ক্যানছেল এবং রিফান্ড পলিসিঃ

> ট্যুরের ১৫ দিন আগে ক্যানছেল করলেঃ ৫০% রিফান্ড দেয়া হবে।
> ট্যুরের ১০ দিন আগে ক্যানছেল করলেঃ ৩০% রিফান্ড দেয়া হবে।
> ট্যুরের ৭ দিন আগে ক্যানছেল করলেঃ ১০% রিফান্ড দেয়া হবে।
> খারাপ আবহাওয়া বা দেশের যেকোনো পরিস্থিতিতে শিপ না চললে পুরো টাকা রিফান্ড দেয়া হবে।
> রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে অন্য কেউ বুকিং কনফার্ম করলে আপনার পুরো টাকা ফেরত দিয়ে দেয়া হবে।
> অন্যথায় বুকিং মানি অফেরতযোগ্য।

❑ সুন্দরবন ট্যুরে যে বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবেঃ

> এটি একটি রিলাক্স ট্রিপ। শুধুমাত্র উপরে উল্লেখিত স্পটগুলোতে শিপ থেকে নামার অনুমতি থাকবে বন বিভাগের। বাকিটা সময় বনের ভিতর দিয়ে শিপ চলবে।
> আপনাকে কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা মোবাইল নেটওয়ার্ক এর বাইরে থাকতে হবে।
> জোয়ার ভাটার কারণে স্পটগুলোতে নামার সময়ের পরিবর্তন হতে পারে। তবে কোন স্পট মিস হবে না।
> যা সাথে নেওয়া উচিতঃন্যাশনাল আইডি কার্ড। না থাকলে যেকোনো ফটো আইডি কার্ডের ফটোকপি।
> সুন্দরবনের ভেতরে ট্র্যাকিং এর সময় দলছুট হওয়া যাবে না। বনের পশু বিরক্ত হয় এমন কোন কর্মকাণ্ড করা যাবে না।